গোটা-মোটা, গল্পটা, যেনো তথৈবচ, তথৈবচ!
আটা দেইক্কা কাউয়া চিনা যায়
কথায় চিনা যায় সুজন,
মুখোর গন্ধে জাত চিনা যায়
যে যেলা খায় অইলাউ লেদে
আশ্চর্য্য অইবার কিতা?
কেরেলা যে খায় সারা জীবন তাঁর
মুখোর ভাষা অইবউ তিতা ৷
কথায় কথায় গালি দেয় যে
ঝাড়েও মুখে বাণী,
দুই চাইর অক্ষর পইড়া শেষে
নিজেরে ভাবে জ্ঞাণী ৷
ওরাউ অনে সমাজ চালায়
ওরাউ দেখায় পথ,
জোসর চোটে ভুল করে আইজ
নাকে দেয় কাইল খত ৷
এরা যদি দলপতি অয় আর
এরা যদি অয় নেতা,
পৌষ মাঘোর শীতে তখন
জোটতোনায় আর খেতা ৷
বাতির মূলে থাকে অন্ধকার বৃত্ত, চাঁদের
গায়ে থাকে দাগ; চাঁদ কী তা মানে?
পানি দিয়ে ধুয়ে সবকিছু সাফ করলেও
পানিতেই থাকে কতোশত জীবন সংহারী
জীবানু, পানি কী তা জানে?
আতশি গ্লাস পড়ে সরষেকে পাহাড়
ভাবা বোকামী বৈ কিছু নয়; আরে পাগলা
সময়ের স্রোতে ভেসে আসা সব মাইগ্রেন্ট
ঋষি সুনাক হয় না, যেমনি হয় না একই ইউনিভার্সাটিতে পড়েও বিল গেটস!
ধুতরা ফুলের আয়েসী ধূঁয়ার মিছে ঘোরে
পাবদা ভেবে বাঁশপাতায় ভরছো খলুই,
স্বন্বিত ফিরে পেলে খোঁজবে তখন আমার
মাছ কই? আমার মাছ কই?