কবি : ধ্রুবজ্যোতি ঘোষ মুকল
শ্যাসুন্দর গাছ
গাছ অনেক গান গায়
গাছ অনেক কথাবলে
গাছ অনেক উপদেশ দেয়
গাছ অনেক কবিতা পাঠকরে
গাছ অনেক দুঃখ কথা বলে
গাছ আনন্দ সুখ কথা বলে
গাছ ড়অনেক মা-র আদর দেয়
তাই গাছ কাটা যাবে না
গাছ না থাকলে পৃথিবী একদিন
জীবনশূন্য হবে
তাই।গাছকে ভালবাসো!
বাঁচ
এবং
বাঁচাও!
আমি
আমি দাঁড়িয়ে
অকাশের ফুয়েল স্টেশনে....
নদীর বুক ভালোবাসা নিদারুণ.... উ্ষ্ণ অপেক্ষায়!
পাখির ডানায় প্রেমের ওড়না ভেসে যায়
চক্রাকার দিগন্ত বলয়ে।
আমিও কী
দাঁড়িয়ে শুনছি সুরমাব কথন....ফুয়েল স্টেশনগুলোর ক্রাইসিস......নদীদের গল্প বয়ান!
আমি
দেখছি বিস্ময়কর পৃৃথিবী এবং বিস্ময়কর মানুষ।
শরতের শিউলী জ্যোৎস্না ঘুমায়
নদকে জড়িয়ে
ঘুমঘুম শরতের শিউলী জ্যোৎস্না রাত
চাঁদ একা ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর শুয়ে
নগ্ন স্বপ্নময় মোলায়েম স্পর্শ নিয়ে মুগ্ধ
বয়ে যায় জল কোলাহল রাত নিরিবিলি!।
মগজের অন্দর মহলে এক কবি কবিতা বুনছে তাঁতে শব্দ প্রকৃতি ছন্দ উপমা
অবিরল জ্যোছনার ছলকাই এ'মুগ্ধ রাতে
বয়ে যায় জল কোলাহল রাত নিরিবিলি!
মিহিদানা সুখ জাগে শেফলীর গর্ভমুন্ডে
কবি তার কবিতায় লিখছে মগ্ন চাঁদ নদ
ব্রহ্মপুত্রে প্রকৃতির প্রেম আদর অনাবিল
বয়ে যায় জল কোলাহল রাত নিরিবিলি!
সুখচাঁদে প্রেমানন্দ সুরবাজে নদের বুকে
ব্রহ্মপুত্র চোখের তারায় মেঘবালিকার স্বপ্ন
রুংটাং রুংটাং জল নূপুরের আওয়াজ
বয়ে যায় জল কোলাহল রাত নিরিবিলি!:
বাঁশি বাজে হৃদয় প্রাচীরে রাতকানার মতো শুনি
ব্রহ্মপুত্র নদে কেষ্টের চর জেগে ওঠে
পচাত্তুরের কান্নায় ভেজামাটি কালো
পঙ্খি-০২
পঙ্খি!
তুমি ফিররা আইস!
ওখানে যাইওনা।
ওখানে নির্ঘুম সাপিনীরা থাকে! পঙ্খি!
তোমারে পালক শুদ্যাই খাব রাইতে!
বিষ ইয়বায় মনডাও যাব! পঙ্খি!
ওরে ফিররা আয় লিখন পঙ্খি।
ঘরের পঙ্খি ঘরে!
পঙ্খি!ত
ওরে!
কালা মানিক আমার কাছেই ফিরা আয়
যাইসনা কোন দূরে! আমার কাছেই আয় ওরে!,
পঙ্খি-০৩
সাগর পাড়ের পঙ্খিরে আমার
ঝাউ-এর বনে ডানা মেলে ওড়ে
নীল সাগরের ঢেউয়ের মাথায
মুক্তা মানিক দিবারাত্রি জ্বলে।
সাগর পাড়ের পঙ্খিরে আমার
কোথায় গেলি ওরে,পঙ্খিরে
অমার......: