বাংলা কবিতার উজ্জ্বল মাছের নাম বিনয় মজুমদার - মানিক বৈরাগী
আজ বিনয় মজুমদারের জন্মদিন। বেঘোর ঘুমে চোখে ভেসে উঠে একটি গাণিতিক মাছ, ফলিত পদার্থ বিজ্ঞানের উজ্জ্বল আবিষ্কার মুটোফোনের পর্দায় সাতার কাটছে।
"ঘুম ভাঙ্গা এই শহরে" হটাৎ একদিন রিংটোনের অত্যাচারে ভেঙ্গে যায় স্বপ্ন বুভুক্ষু কাঁচা ঘুম।
কবির জন্মদিনে সেই ঘুম ভাঙ্গা স্মৃতি টুকু নিবেদন করতে চাই।
একবার এক কবি ইনবক্সে আমাকে কবিতায় বিজ্ঞান
বা বৈজ্ঞানিক কবিতা, আমাদের চর্চায় যোগদিন,কেমন লাগে এসব লিখতো।
আমি কোন উত্তর দিতাম না।
হটাৎ একদিন আমার ঘুমের বেলায় ফোন করে,আমি মনের ভুলে মোবাইল সাইলেন্ট করিনি,তাই রিংএর অত্যাচারে রিসিভ করি।
তো সালামালকি শেষে ঐ একি প্যানপ্যানানি।
অতঃপর আমি কবিকে জানালাম
আমি এখনো বিনয় মজুমদার বুঝে ওঠতে পারিনি।
তিনি গণিত কে কিভাবে যে শাসন করেছে
তা আমার মাথায় আসেনা।পদর্থ বিজ্ঞানের বাংলা পরিভাষা গুলো এত চমৎকার পড়তে কিন্তু বুঝিনা।
তো আপনি নিশ্চয়ই বিনয় বুঝেন,দয়া করে আপনারা আমাকে যদি বিনয় বুঝাতে পারেন,তাহলে বিজ্ঞান কবিতা নিয়ে আপনাগো লগে যোগ দিতে পারি।
কবি বিনয় মজুমদার ভারতের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র।হয়তো এখনো তার রেকর্ড কেউ ভাঙতে পারেনি।খোজও রাখিনি।
তিনি কবি জীবন দাশের কবিতার প্রেমে না পড়তেন এবং তার সাথে কাব্য প্রতিযোগিতায় না নামতেন,তাহলে গণিতের মেধা ও প্রকৌশলী হিসাবে আজকে ভারতে তার ছেয়ে ধনী ইঞ্জিনিয়ার দ্বিতীয় জন হতো কি-না সন্দেহ থেকে যায়।
শুধু বাংলা কবিতা কে ভালোবেসে জীবন কাটিয়েছেন চরম দুঃখ দুর দশায়।
বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী বিনয়ের বন্ধু, বাংলাদেশে এসে ক্ষুধার জ্বালায় থানায় গিয়ে বলে আমি ভারতীয় নাগরিক। আমাকে গ্রেফতার করুন। তিনি এই কাজ করেছেন থানায় গ্রেফতার হলে অন্তত পুলিশ মহাশয় কিছু খাবার দিবেন।
পুলিশ মহাশয় তাঁর জবানবন্দি জেনে আরো বিপদে পড়ে গেলেন।বাংলাদেশে কাকে চিনে জিজ্ঞাসা করতেই তিনি বললেন কবি বেলাল চৌধুরী আমার বন্ধু,ভারত বিচিত্রিতার সম্পাদক। সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরীর ভাই।
পুলিশ মহাশয় তাড়াতাড়ি উপরে যোগাযোগ করে কবি বেলাল চৌধুরীর সাথে কথা বলে কবিকে কবির কাছেই পাঠিয়ে দেন।
এ হলো বিনয়ের কবিতায় বিনয় ও বিনিয়োগ।
তো বলছিলাম কি কবিতা কে পেতে হলে অলাভজনক খাতে মেধার বিনিয়োগ কবিতাতেই করতে হয়।তিনি দুনিয়ার সমস্ত সুখ মোহ ত্যাগ করেই আজকে বিনয় মজুমদার হয়েছেন। যার কবিতার পাঠোদ্ধার এখনো অনেক অজানা অসম্ভব।
আজ বিনয় মজুমদারের জন্মদিন
বিনয় মজুমদারের পিতা চাকুরী সুত্রে তৎকালীন বার্মা বর্তমান মিয়ানমারের মিকা টিলা শহরে টুডো নামক স্থানে আজকের এইদিনে (১৭সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ ১১ডিসেম্বর ২০০৬) জন্মগ্রহণ করেন। এ পাঠ স্মৃতি টুকু শ্রদ্ধা সহকারে কবি যশোদের প্রতি আমার এ টুকু নিবেদন হলো
বাংলা কবিতার উজ্জ্বল মাছ টির নাম বিনয় মজুমদার।
আজ বিনয় মজুমদারের জন্মদিন। বেঘোর ঘুমে চোখে ভেসে উঠে একটি গাণিতিক মাছ, ফলিত পদার্থ বিজ্ঞানের উজ্জ্বল আবিষ্কার মুটোফোনের পর্দায় সাতার কাটছে।
"ঘুম ভাঙ্গা এই শহরে" হটাৎ একদিন রিংটোনের অত্যাচারে ভেঙ্গে যায় স্বপ্ন বুভুক্ষু কাঁচা ঘুম।
কবির জন্মদিনে সেই ঘুম ভাঙ্গা স্মৃতি টুকু নিবেদন করতে চাই।
একবার এক কবি ইনবক্সে আমাকে কবিতায় বিজ্ঞান
বা বৈজ্ঞানিক কবিতা, আমাদের চর্চায় যোগদিন,কেমন লাগে এসব লিখতো।
আমি কোন উত্তর দিতাম না।
হটাৎ একদিন আমার ঘুমের বেলায় ফোন করে,আমি মনের ভুলে মোবাইল সাইলেন্ট করিনি,তাই রিংএর অত্যাচারে রিসিভ করি।
তো সালামালকি শেষে ঐ একি প্যানপ্যানানি।
অতঃপর আমি কবিকে জানালাম
আমি এখনো বিনয় মজুমদার বুঝে ওঠতে পারিনি।
তিনি গণিত কে কিভাবে যে শাসন করেছে
তা আমার মাথায় আসেনা।পদর্থ বিজ্ঞানের বাংলা পরিভাষা গুলো এত চমৎকার পড়তে কিন্তু বুঝিনা।
তো আপনি নিশ্চয়ই বিনয় বুঝেন,দয়া করে আপনারা আমাকে যদি বিনয় বুঝাতে পারেন,তাহলে বিজ্ঞান কবিতা নিয়ে আপনাগো লগে যোগ দিতে পারি।
কবি বিনয় মজুমদার ভারতের সবচেয়ে মেধাবী ছাত্র।হয়তো এখনো তার রেকর্ড কেউ ভাঙতে পারেনি।খোজও রাখিনি।
তিনি কবি জীবন দাশের কবিতার প্রেমে না পড়তেন এবং তার সাথে কাব্য প্রতিযোগিতায় না নামতেন,তাহলে গণিতের মেধা ও প্রকৌশলী হিসাবে আজকে ভারতে তার ছেয়ে ধনী ইঞ্জিনিয়ার দ্বিতীয় জন হতো কি-না সন্দেহ থেকে যায়।
শুধু বাংলা কবিতা কে ভালোবেসে জীবন কাটিয়েছেন চরম দুঃখ দুর দশায়।
বাংলাদেশের কবি বেলাল চৌধুরী বিনয়ের বন্ধু, বাংলাদেশে এসে ক্ষুধার জ্বালায় থানায় গিয়ে বলে আমি ভারতীয় নাগরিক। আমাকে গ্রেফতার করুন। তিনি এই কাজ করেছেন থানায় গ্রেফতার হলে অন্তত পুলিশ মহাশয় কিছু খাবার দিবেন।
পুলিশ মহাশয় তাঁর জবানবন্দি জেনে আরো বিপদে পড়ে গেলেন।বাংলাদেশে কাকে চিনে জিজ্ঞাসা করতেই তিনি বললেন কবি বেলাল চৌধুরী আমার বন্ধু,ভারত বিচিত্রিতার সম্পাদক। সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরীর ভাই।
পুলিশ মহাশয় তাড়াতাড়ি উপরে যোগাযোগ করে কবি বেলাল চৌধুরীর সাথে কথা বলে কবিকে কবির কাছেই পাঠিয়ে দেন।
এ হলো বিনয়ের কবিতায় বিনয় ও বিনিয়োগ।
তো বলছিলাম কি কবিতা কে পেতে হলে অলাভজনক খাতে মেধার বিনিয়োগ কবিতাতেই করতে হয়।তিনি দুনিয়ার সমস্ত সুখ মোহ ত্যাগ করেই আজকে বিনয় মজুমদার হয়েছেন। যার কবিতার পাঠোদ্ধার এখনো অনেক অজানা অসম্ভব।
আজ বিনয় মজুমদারের জন্মদিন
বিনয় মজুমদারের পিতা চাকুরী সুত্রে তৎকালীন বার্মা বর্তমান মিয়ানমারের মিকা টিলা শহরে টুডো নামক স্থানে আজকের এইদিনে (১৭সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ ১১ডিসেম্বর ২০০৬) জন্মগ্রহণ করেন। এ পাঠ স্মৃতি টুকু শ্রদ্ধা সহকারে কবি যশোদের প্রতি আমার এ টুকু নিবেদন হলো
বাংলা কবিতার উজ্জ্বল মাছ টির নাম বিনয় মজুমদার।