হাত বাড়ালেই বাংলা একাডেমি গ্রন্থাগার
এখন ঘরে বসে হাত বাড়ালেই ব্যবহার করতে পারছেন বাংলা একাডেমি গ্রন্থাগার। ‘বাংলা
একাডেমি গ্রন্থাগার অনলাইন’ চালু করে এই সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। এই
কার্যক্রম একাডেমি ‘সবার জন্য জ্ঞান’ শীর্ষক স্লোগানে শুরু করেছে।
বাংলা একাডেমির গ্রন্থাগারে লক্ষাধিক বিভিন্ন বিষয়ের বই রয়েছে। এসব বই থেকে বাছাই করে শুরুতেই ১ লাখ পৃষ্ঠা এই অনলাইনের আওতায় ইন্টারনেটে দেয়া হচ্ছে। পাঠকরা এখন সরাসরি এই এক লাখ পৃষ্ঠা পাঠ করতে পারবেন। ইতিমধ্যে নব্বই হাজার পৃষ্ঠা ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে। পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে পাঠকরা www.library.banglaacademy.org.bd’ এই ওয়েব ঠিকানায় ক্লিক করে ই-বুক পড়তে ও ডাউনলোড করতে পারছেন।
একাডেমির অনলাইন গ্রন্থাগারে যেসব বই সংযোজন করা এগুলোর বেশির ভাগই দুষ্প্রাপ্য। যেসব গুরুত্বপূর্ণ বই দেশের বাজারে নেই এবং যেগুলোর কোনও নতুন সংস্করণ হচ্ছে না সেসব গুরুত্বপূর্ণ বইগুলো অনলাইন গ্রন্থাগারে পাঠক পাঠ করতে পারবেন। অনলাইন গ্রন্থগারের প্রথম পৃষ্ঠাতেই অসংখ্য দুষ্প্রাপ্য বইয়ের প্রচ্ছদসহ পরিচিতি দেয়া হয়েছে। যাতে পাঠক সহজেই তার পছন্দের বইটির খোঁজ নিতে পারেন।
বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে এই তথ্য জানান, বাংলা একাডেমির গ্রন্থাগারের দায়িত্বে নিয়োজিত উপ-পরিচালক সরকার আমিন।
তিনি জানান, সম্প্রতি বাংলা একাডেমির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এই ওয়েবসাইট ও ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। ইতিমধ্যেই অনলাইনে একাডেমির গ্রন্থাগারের নানা বিষয়ের বই থেকে নব্বই হাজার পৃষ্ঠা সংযোজন করা হয়েছে। পৃষ্ঠা সংযোজনের কাজ অব্যাহত রয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে অনলাইন গ্রন্থাগারে এক লাখ পৃষ্ঠা পূর্ণ হয়ে যাবে বলে তিনি জানান।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. শামসুজ্জামান খান জানান, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম এগিয়ে চলছে। বাংলা একাডেমির সকল কার্যক্রমও জিজিটাইজেশন করা হচ্ছে। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে একাডেমির সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারের বই দেশের পাঠক, গবেষক, শিক্ষার্থীদের ঘরে বসেই পাঠের ব্যবস্থা আমরা করেছি। একাডেমির ইতিহাসে এটি একটি অনন্য কাজ হিসেবে চালু হলো। আমরা ভবিষ্যতে অনলাইন গ্রন্থাগারের কার্যক্রম আরও বৃদ্ধি করবো। এতে করে পাঠকরা আরও দৃষ্প্যাপ্য বই পাঠ করতে পারবেন।
যে সব বিষয়ের বই এই অনলাইন গ্রন্থাগারে দেয়া হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে অর্থনীতি, ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ,ধর্ম, বিজ্ঞান,পত্রিকা ভূগোল, সাহিত্য,শিল্প,সংস্কৃতিসহ ষোলটি বিষয়ের বই। বাংলা একাডেমির এই অনলাইন গ্রন্থাগারের ওয়েবসাইটটির নকশা করেছেন প্রিন্স আহমেদ। অটোমেশনের কাজে বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন মুবাশ্বির আহসান। কারিগরি সহায়তায় রয়েছে ‘অ্যাডভান্সড সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট।’
অনলাইন গ্রন্থাগারের পৃষ্ঠাগুলোতে দেখা গেছে, শুরুতেই বিপুলসংখ্যক পাঠক এই লাইব্রেরীকে ব্যবহার করছেন। প্রতিদিনই অসংখ্য পাঠক ব্যবহার করছেন একাডেমির গ্রন্থাগার অনলাইনটি। অনেকে এ ব্যাপারে অভিমতও রাখছেন বই সম্পর্কে। অনেকে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিকত পুরনো বই এতে সংযোজন করার পরামর্শ রেখেছেন। বাসস
বাংলা একাডেমির গ্রন্থাগারে লক্ষাধিক বিভিন্ন বিষয়ের বই রয়েছে। এসব বই থেকে বাছাই করে শুরুতেই ১ লাখ পৃষ্ঠা এই অনলাইনের আওতায় ইন্টারনেটে দেয়া হচ্ছে। পাঠকরা এখন সরাসরি এই এক লাখ পৃষ্ঠা পাঠ করতে পারবেন। ইতিমধ্যে নব্বই হাজার পৃষ্ঠা ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে। পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে পাঠকরা www.library.banglaacademy.org.bd’ এই ওয়েব ঠিকানায় ক্লিক করে ই-বুক পড়তে ও ডাউনলোড করতে পারছেন।
একাডেমির অনলাইন গ্রন্থাগারে যেসব বই সংযোজন করা এগুলোর বেশির ভাগই দুষ্প্রাপ্য। যেসব গুরুত্বপূর্ণ বই দেশের বাজারে নেই এবং যেগুলোর কোনও নতুন সংস্করণ হচ্ছে না সেসব গুরুত্বপূর্ণ বইগুলো অনলাইন গ্রন্থাগারে পাঠক পাঠ করতে পারবেন। অনলাইন গ্রন্থগারের প্রথম পৃষ্ঠাতেই অসংখ্য দুষ্প্রাপ্য বইয়ের প্রচ্ছদসহ পরিচিতি দেয়া হয়েছে। যাতে পাঠক সহজেই তার পছন্দের বইটির খোঁজ নিতে পারেন।
বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে এই তথ্য জানান, বাংলা একাডেমির গ্রন্থাগারের দায়িত্বে নিয়োজিত উপ-পরিচালক সরকার আমিন।
তিনি জানান, সম্প্রতি বাংলা একাডেমির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এই ওয়েবসাইট ও ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। ইতিমধ্যেই অনলাইনে একাডেমির গ্রন্থাগারের নানা বিষয়ের বই থেকে নব্বই হাজার পৃষ্ঠা সংযোজন করা হয়েছে। পৃষ্ঠা সংযোজনের কাজ অব্যাহত রয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে অনলাইন গ্রন্থাগারে এক লাখ পৃষ্ঠা পূর্ণ হয়ে যাবে বলে তিনি জানান।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ড. শামসুজ্জামান খান জানান, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম এগিয়ে চলছে। বাংলা একাডেমির সকল কার্যক্রমও জিজিটাইজেশন করা হচ্ছে। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে একাডেমির সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারের বই দেশের পাঠক, গবেষক, শিক্ষার্থীদের ঘরে বসেই পাঠের ব্যবস্থা আমরা করেছি। একাডেমির ইতিহাসে এটি একটি অনন্য কাজ হিসেবে চালু হলো। আমরা ভবিষ্যতে অনলাইন গ্রন্থাগারের কার্যক্রম আরও বৃদ্ধি করবো। এতে করে পাঠকরা আরও দৃষ্প্যাপ্য বই পাঠ করতে পারবেন।
যে সব বিষয়ের বই এই অনলাইন গ্রন্থাগারে দেয়া হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে অর্থনীতি, ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ,ধর্ম, বিজ্ঞান,পত্রিকা ভূগোল, সাহিত্য,শিল্প,সংস্কৃতিসহ ষোলটি বিষয়ের বই। বাংলা একাডেমির এই অনলাইন গ্রন্থাগারের ওয়েবসাইটটির নকশা করেছেন প্রিন্স আহমেদ। অটোমেশনের কাজে বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন মুবাশ্বির আহসান। কারিগরি সহায়তায় রয়েছে ‘অ্যাডভান্সড সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট।’
অনলাইন গ্রন্থাগারের পৃষ্ঠাগুলোতে দেখা গেছে, শুরুতেই বিপুলসংখ্যক পাঠক এই লাইব্রেরীকে ব্যবহার করছেন। প্রতিদিনই অসংখ্য পাঠক ব্যবহার করছেন একাডেমির গ্রন্থাগার অনলাইনটি। অনেকে এ ব্যাপারে অভিমতও রাখছেন বই সম্পর্কে। অনেকে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিকত পুরনো বই এতে সংযোজন করার পরামর্শ রেখেছেন। বাসস