কয়েকটি কবিতা ।। আহম্মদ হোসেন বাবু
যতবার তুমি বলো ভালোবাসি, ততবার একটি গোলাপ ফোটে মনে
হৃদয়ের ক্ষতগুলো মুছে যেতে থাকে দ্রুত, প্রজাপতি পাখা মেলে বনে!
ঊর্বশী ফাল্গুনে বাসন্তী আয়োজনে, অনুরাগী দোলনায় প্রিয়া-
হাতে হাত চোখে চোখ ঠোঁটে ঠোঁট, তোলপাড় সমুদ্র কাঁপে ক্ষণে ক্ষণে!
শরীরটা ঢাকায় মনটা কোথায়? জানিনা আমার একি হলো হায়!
যত দূরে যাই তত থাকো কাছে, পোড়া মন শুধু তোমাকেই চায়।
জীবনোচ্ছ্বাসে আবাহন তুমি, কিভাবে তোমাকে ভুলে থাকি আমি?
তুমি আশা-আলো যারে বাসি ভালো, চিত্তহারিণী বিনে প্রাণ যায়।
বলেছিলে- গতি জীবন, থামলে মরণ আসবে তেড়ে
সেই থেকে তুমি গতি তুমি মতি, কে নেবে আমাকে কেড়ে?
চন্দ্রকিরণ মিটিমিটি হাসে, গোপীচন্দনে বসে;
ডাকে যৌবন- মরণকে তেড়ে, চাকভাঙা মধু পেড়ে!
যতবার তুমি বলো ভালোবাসি
যতবার তুমি বলো ভালোবাসি, ততবার একটি গোলাপ ফোটে মনে
হৃদয়ের ক্ষতগুলো মুছে যেতে থাকে দ্রুত, প্রজাপতি পাখা মেলে বনে!
ঊর্বশী ফাল্গুনে বাসন্তী আয়োজনে, অনুরাগী দোলনায় প্রিয়া-
হাতে হাত চোখে চোখ ঠোঁটে ঠোঁট, তোলপাড় সমুদ্র কাঁপে ক্ষণে ক্ষণে!
জোৎস্নাময়ী আবাহন তুমি
শরীরটা ঢাকায় মনটা কোথায়? জানিনা আমার একি হলো হায়!
যত দূরে যাই তত থাকো কাছে, পোড়া মন শুধু তোমাকেই চায়।
জীবনোচ্ছ্বাসে আবাহন তুমি, কিভাবে তোমাকে ভুলে থাকি আমি?
তুমি আশা-আলো যারে বাসি ভালো, চিত্তহারিণী বিনে প্রাণ যায়।
গোপীচন্দনে ডাকে যৌবন
বলেছিলে- গতি জীবন, থামলে মরণ আসবে তেড়ে
সেই থেকে তুমি গতি তুমি মতি, কে নেবে আমাকে কেড়ে?
চন্দ্রকিরণ মিটিমিটি হাসে, গোপীচন্দনে বসে;
ডাকে যৌবন- মরণকে তেড়ে, চাকভাঙা মধু পেড়ে!