এখানে
আলোর বেশ উৎসব।তবুও মনে হয় আষাঢ়ের মেঘের মতো ঘিরে আসছে গোমট
অন্ধকার। ঝাঁকে ঝাঁকে পাখির ডানায় ভর করে হঠাৎ তুলোর মতো যেন ঝরবে টুকরো
টুকরো আকাশ। আমরা দেখবো বিজ্ঞান আর মাটির ব্যবচ্ছেদ।এভাবে কেটে
যাবে বহুকাল।আর আধপুড়া মানুষ খুঁজবে ঈশ্বর ; পুড়ে যাওয়া ছাইয়ের ভেতর।
যেখানে শিশুরা ওঠানামা করবে পূর্বপুরুষের হাড্ডির সিঁড়ি বেয়ে।
কোনও
একদিন— প্লুটো হয়ত নেমে আসবে আমাদের বাড়িতে। আর বিজ্ঞানের জরায়ু ফুঁড়ে
বেরিয়ে আসা আমাদের সন্তানেরা—কাচের বীজ দিয়ে খেলবে কৃষকভঙ্গিতে
মঙ্গলের মাঠে।মাটির বুক খুঁড়ে কেউ নিয়ে আসবে চাঁদের বিকলাঙঙ্গ উত্তাপ।
আর, আমাদের স্যাটালাইটহৃদয় সহাস্যে সেলফি তুলে হবে আরও প্রযুক্তিময়।